

রমজান মাসের প্রতিদিন, প্রজেক্ট রমজান ও ঈদ এর মাধ্যমে হাফেজ্জী চ্যারিটেবল সোসাইটি অব বাংলাদেশ (HCSB) ৩০০ থেকে ১০০০ রোজাদারকে ইফতারের খাবার বিতরণ করে। আমরা দেশের বিভিন্ন স্থানে এই ইফতার বিতরণের আয়োজন করি, যাতে রোজাদাররা তাদের সিয়াম শেষ করতে পারে একটি পুষ্টিকর খাবার দিয়ে, যা তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বস্তি দেয়।
আমাদের এই প্রকল্প, শুধু ব্যক্তিগত ইফতারের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। আমরা দরিদ্র ও অভাবী পরিবারগুলোকে ইফতার সামগ্রী প্রদান করি, বিশেষত যারা ধর্মীয় শিক্ষা ও ধর্ম প্রচারের সাথে জড়িত। এই সহায়তা তাদেরকে ইফতার ও অন্যান্য খাদ্য সামগ্রী নিয়ে চিন্তা না করে নিজেদের ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানে সম্পূর্ণ মনোযোগ দিতে সহায়তা করে।
এই প্রজেক্টের এর আওতায়, ঈদের সময় আমরা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত দরিদ্র পরিবারগুলোর মাঝে ঈদের পোশাক এবং বাজার সামগ্রী বিতরণ করি। আমরা চাই ঈদ উৎসবের আনন্দে কেউই যাতে বঞ্চিত না হয়। এটি তাদের মধ্যে ভাতৃত্তের অনুভূতি জাগিয়ে তোলে এবং আনন্দের মুহূর্তগুলোকে স্মরণীয় করে তোলে।
এ বছর এই প্রজেক্টের মাধ্যমে আমরা ১৬ হাজার রোজাদারকে ইফতার সরবরাহ করেছি এবং ১৫০০ পরিবারকে ইফতার ও ঈদ সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের এই প্রচেষ্টা প্রতি বছরই বড় পরিসরে পৌঁছাচ্ছে, যা সারা দেশে সিয়াম ও ঈদের চেতনাকে ছড়িয়ে দিচ্ছে। আমাদের সাথে উই আর ওয়ান ফাউন্ডেশানও এই প্রজেক্টে যুক্ত হয়েছে। আমাদের যৌথ প্রচেষ্টায় আমরা ইনশাআল্লাহ আরো অনেক দূর এগিয়ে যাবো।
মাধ্যমে আমরা চেষ্টা করি যাতে পবিত্র রমজান মাস এবং ঈদ উদযাপন সবার জন্য সত্যিকারের আনন্দময় হয়। আমাদের এই ছোট্ট উদ্যোগ অনেকের জীবনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে, তাদের জীবনের কিছুটা হলেও দুঃখ-দুর্দশা দূর করে।
রমজান মাসের প্রতিদিন, প্রজেক্ট রমজান ও ঈদ এর মাধ্যমে হাফেজ্জী চ্যারিটেবল সোসাইটি অব বাংলাদেশ (HCSB) ৩০০ থেকে ১০০০ রোজাদারকে ইফতারের খাবার বিতরণ করে। আমরা দেশের বিভিন্ন স্থানে এই ইফতার বিতরণের আয়োজন করি, যাতে রোজাদাররা তাদের সিয়াম শেষ করতে পারে একটি পুষ্টিকর খাবার দিয়ে, যা তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বস্তি দেয়।
আমাদের এই প্রকল্প, শুধু ব্যক্তিগত ইফতারের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। আমরা দরিদ্র ও অভাবী পরিবারগুলোকে ইফতার সামগ্রী প্রদান করি, বিশেষত যারা ধর্মীয় শিক্ষা ও ধর্ম প্রচারের সাথে জড়িত। এই সহায়তা তাদেরকে ইফতার ও অন্যান্য খাদ্য সামগ্রী নিয়ে চিন্তা না করে নিজেদের ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানে সম্পূর্ণ মনোযোগ দিতে সহায়তা করে।
এই প্রজেক্টের এর আওতায়, ঈদের সময় আমরা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত দরিদ্র পরিবারগুলোর মাঝে ঈদের পোশাক এবং বাজার সামগ্রী বিতরণ করি। আমরা চাই ঈদ উৎসবের আনন্দে কেউই যাতে বঞ্চিত না হয়। এটি তাদের মধ্যে ভাতৃত্তের অনুভূতি জাগিয়ে তোলে এবং আনন্দের মুহূর্তগুলোকে স্মরণীয় করে তোলে।
এ বছর এই প্রজেক্টের মাধ্যমে আমরা ১৬ হাজার রোজাদারকে ইফতার সরবরাহ করেছি এবং ১৫০০ পরিবারকে ইফতার ও ঈদ সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের এই প্রচেষ্টা প্রতি বছরই বড় পরিসরে পৌঁছাচ্ছে, যা সারা দেশে সিয়াম ও ঈদের চেতনাকে ছড়িয়ে দিচ্ছে। আমাদের সাথে উই আর ওয়ান ফাউন্ডেশানও এই প্রজেক্টে যুক্ত হয়েছে। আমাদের যৌথ প্রচেষ্টায় আমরা ইনশাআল্লাহ আরো অনেক দূর এগিয়ে যাবো।
মাধ্যমে আমরা চেষ্টা করি যাতে পবিত্র রমজান মাস এবং ঈদ উদযাপন সবার জন্য সত্যিকারের আনন্দময় হয়। আমাদের এই ছোট্ট উদ্যোগ অনেকের জীবনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে, তাদের জীবনের কিছুটা হলেও দুঃখ-দুর্দশা দূর করে।